স্টাফ রিপোর্টার : হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ভিংরাজ মিয়া। প্রতিদিন কাজ করে পাওয়া মজুরিতে চলে সংসার। মাটি কাটা, বালু বহনসহ পরিশ্রমের কাজ করতে ঘর থেকে বের হন ভোরে। হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম শেষে বাড়ি ফিরেন সাথে যাওয়া অন্য শ্রমিকদের। কিন্তু গত কয়েকদিন যাবত শৈত্য প্রবাহে তেমন একটা কাজ নেই। তারপরও ভোরবেলা কাজের সন্ধানে কোদাল আর টুকরি নিয়ে চলে আসেন শায়েস্তানগর বাজারের পাশে। সেখানে এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় তাঁর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার সারাদিন তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে হবিগঞ্জের জনজীবন। কনকনে বাতাসে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষদের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়েছে। এরফলে বিপাকে পড়েছেন শ্রমিকরা। মানুষের পাশাপাশি গবাদি পশুও এই শীতে কাবু হয়ে পড়েছে। কৃষকরা তাদের গবাদিপশুগুলোকে চটের বস্তা পরিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।
কনকনে বাতাসে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষদের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়েছে। এরফলে বিপাকে পড়েছেন শ্রমিকরা। মানুষের পাশাপাশি গবাদি পশুও এই শীতে কাবু হয়ে পড়েছে। কৃষকরা তাদের গবাদিপশুগুলোকে চটের বস্তা পরিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।
এদিকে সরকারিভাবে বরাদ্দ আসা শীতবস্ত্র অনেক আগেই বিতরণ শেষ হওয়ায় এই শীতে নিম্ব আয়ের মানুষদের কষ্ট পোহাতে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর মঈন খান এলিস জানান, শীতবস্ত্রের যা বরাদ্ধ এসেছিল তা ইতোমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। নতুন কোনো বরাদ্ধ আসেনি।